1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ত্রিপুরায় বন্যা : নিহত বেড়ে ২২

  • Update Time : শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ৪২ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে বন্যায় এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২২ জনে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ফেসবুক পোস্টে পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বৃহস্পতিবার রাজ্যের শান্তিরবাজার জেলার দেবীপুরের অশ্বিনী ত্রিপুরা পাড়া এলাকা ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছেন। এতে মৃতের সংখ্যা ২২ জনে পৌঁছেছে।

প্রসঙ্গত, গত পাঁচ দিন ধরে ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত ত্রিপুরার বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থায় পৌঁছেছে। এরমধ্যেই ভারতের আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি) তাদের পূর্বাভাসে জানিয়েছে, শিগগিরই এই বর্ষণ থামবে না; কারণ বঙ্গোপসাগরের উত্তরাংশে একটি নিম্নচাপ তৈরির পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। আগামীকাল থেকে সেটি গঠিত হওয়া শুরু করবে।

আইএমডির পূর্বাভাস বলছে, বঙ্গপোসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এই নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আরও কয়েকদিন ভারী বর্ষণ হতে পারে ত্রিপুরায়।

রাজ্য প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রবল বর্ষণ ও বন্যার কারণে গত ৫ দিনে ত্রিপুরার বিভিন্ন এলাকায় মোট ২ হাজার ৩২টি ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন রাজ্যের বিভিন্ন এলাকার অন্তত ১৭ লাখ মানুষ। তাদের মধ্যে বিভিন্ন ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় ৬৫ হাজার ৪০০ জন।

বন্যায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গোমতীর তীরবর্তী অঞ্চল এবং ত্রিপুরার দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলাগুলো। বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে লোকজনদের সরিয়ে আনতে দু’টি হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার কর বিষয়ক সচিব ব্রিজেশ পান্ডে। রাজ্য সরকার থেকে হেলিকপ্টার দু’টি সরবরাহ করা হয়েছে।

এছাড়া বন্যা উপদ্রুত বিভিন্ন এলাকার লোকজনকে আশ্রয় প্রদান এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার পুরো দায়েত্ব রয়েছে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর আসাম রাইফেলস ইউনিট। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার আগ পর্যন্ত রাজ্যের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..